আগস্ট ২৯, ২০২৪

হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) নামে একজন সাহাবি ছিলেন। তিনি ছিলেন মদিনা মনোয়ারার একটি মসজিদের ইমাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে ইয়েমেনের কাজি হিসেবে নিয়োগ করেন। মুআজ (রা.) যেদিন কর্মস্থলে রওনা দেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)–ও

হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) নামে একজন সাহাবি ছিলেন। তিনি ছিলেন মদিনা মনোয়ারার একটি মসজিদের ইমাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে ইয়েমেনের কাজি হিসেবে নিয়োগ করেন। মুআজ (রা.) যেদিন কর্মস্থলে রওনা দেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)–ও

মৃত্যু থেকে পালিয়ে থাকার কোনো অবকাশ নেই। মৃত্যু আসবেই। নেই চিরদিন বেঁচে থাকার কোনো উপায় । আল্লাহ কোরআনে বলেছেন, ‘তোমরা যে মৃত্যু থেকে পালাতে চাও, সে মৃত্যুর সামনাসামনি হতেই হবে। তোমাদের ফিরিয়ে

ইমাম মালেক (রা.) ছিলেন তাঁর সময়ের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞজনদের একজন। তিনিই সেই ইমাম, যিনি চার মাজহাবের একটি ‘মালেকি মাজহাব’ প্রবর্তন করেছিলেন। ফিকহ তথা কোরআনের নিয়মকানুন সম্পর্কে তাঁর এত গভীর জ্ঞান ছিল যে তিনি

ইমাম মালেক (রা.) ছিলেন তাঁর সময়ের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞজনদের একজন। তিনিই সেই ইমাম, যিনি চার মাজহাবের একটি ‘মালেকি মাজহাব’ প্রবর্তন করেছিলেন। ফিকহ তথা কোরআনের নিয়মকানুন সম্পর্কে তাঁর এত গভীর জ্ঞান ছিল যে তিনি

প্রত্যেক মানুষের রিজিক নির্ধারিত। একজন মানুষ যা কিছু পান বা লাভ করেন, পূর্বনির্ধারিত ছিল বলে তিনি তা পেয়ে থাকেন। যা কিছু মানুষ পান না বা লাভ করেন না, নির্ধারিত ছিল না বলেই